শনিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২২, ০৭:২১ অপরাহ্ন
হারুন অর রশীদ, যশোর:
সড়কে মৃত্যুর মিছিল যেন থামার কোন পথ নাই কি? যতদিন যাচ্ছে সাধারন মানুষের জীবন যাচ্ছে। সভা সমাবেশে সীমাবদ্ধ। সড়কে মৃত্যুর মিছিল যেন থামার কোন পথ নাই কি? যতদিন যাচ্ছে সাধারন মানুষের জীবন যাচ্ছে। কাগজ, কলম , সভা সমাবেশ পর্যন্ত সীমাবদ্ধ এখানেই সব শেষ এর নেই কোন প্রতিকার। সড়কে মৃত্যুর মিছিল যেন থামার কোন পথ নাই কী ? দেশের এমন কোন জেলা নাই, এমন কোন সড়ক নাই যে মানুষ ঘর থেকে কর্মস্থল বা কর্মস্থল থেকে নিরাপদে তার পরিবার পরিজনের কাছে ফিরবে এর কোন নিশ্চয়তা দেওয়ার মতে কেউ নেই। মানুষের জীবনযাত্র চলারপথ একমাত্র যানবহন। প্রতিটা গাড়ীতে বড় অক্ষরে লেখা থাকে সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য অনেক বেশী। অথচ দেখা যায় প্রতিটা গাড়ীর চালক তার নিদিষ্ট গতির থেকে অতিরিক্ত গতিতে সড়কে একে অপরের সাথে পাল্লা দিয়ে অভারটেক করে চলার চেষ্টা করে থাকে। তখন তার নিয়ন্ত্রে গাড়ী থাকে না। এভাবেই দূর্ঘটনার স্কীকার হচ্ছে সাধারন মানুষ, স্কুলগামী ছাত্র ছাত্রী, পথচারী এমন কী গাড়ী যাত্রীরাও প্রাণ হারাছে চালকরে কারনে, অন্যদিকে বেশ কিছু চালকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে যে দূরপাল্লার পরিবহন গুলো নিয়ে য়খন একটি টিপ ঘুরে আসা হয় পর মূহতে মালিক পক্ষ পুনরায় আরো টিপ নিয়ে যেতে বলা হয়। যাতে করে চালক তার পথে ক্লান্ত থাকে বলে উল্লেখ করেন। এরপর থেকে যায় বাস মালিকদের অনেক গাফলতি যেমন অদক্ষ চালক নিয়োগ, ফিটনেস বিহিন গাড়ী রোডে নামানো হয় যে গুলো চলা-চলের অনুপযোগীসে গাড়ী গুলো দিয়ে যাত্রী বহন করা হয়। অন্যদিকে বি,আর,টিএ অর্থের বিনিময়ে অপ্রাপ্ত বয়সের মানুষদেরকে লাই¯েœ প্রদান করে থাকে। সবকিছু মিলিয়ে দেখা যায় সড়ক মহাসড়ক গুলোতে দূর্ঘটনা দিনের পর দিন বাড়তে থাকে। প্রতক্ষ্য ভাবে দেখা যায় রাস্তার পাশে হাট বাজার মানুষের চাপ, তেমনি যানবহন দিনের পর দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর পাশাপাশি রয়েছে ছোট যান যেমন ইঝিবাইক, নছিমন, করিমন, ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা যে ভাবে বেপারোয়া ভাবে চলাচল করছে, তাতে দূর্ঘটনার শংক্ষা বাড়ছে এর থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে পেতে হলে প্রয়োজন রোড মনিটারিং করা মটর চালিত যানবাহন গুলো ইনপোট বন্ধ করা না হলে আগমী কয়েক বছরের মধ্যে দূর্ঘটনার সংক্ষা আরো বাড়বে বলে ধারনা করা হচ্ছে। সময় থাকতে সড়ক দূর্ঘটনা এড়াতে জরুরী পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন।
Leave a Reply