সোমবার, ১৫ অগাস্ট ২০২২, ০১:৩৬ অপরাহ্ন
হারুন অর রশীদ:
আগুনের লেলিহান শিখা, সর্বগ্রাসী বন্যা, যুদ্ধ প্রতিবেশী দেশে জাতিগত বিদ্বেষসহ কোভিড-১৯ নানা ধরনের বাধা সামনে আসুক না কেন, যতক্ষন আছে জাতির জনকের কন্যার হাতে দেশে ততক্ষন পথ হারাবে না বাংলাদেশ। ১৯৭৫ জাতির জনক আমাদের মাঝ থেকে চলে যাওয়ার পর দিশেহারা অনিশ্চতা, হতাশা এ জাতি ছিলো ভয়ংকর এক অন্ধকারে।
কথায় আছে রাখে আল্লাহ মারে কে, ১৯৮১ বাংলার মানুষের মুখে হাসি, অসহায়দের পাশে দাড়ানো, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নপর্ণ করার জন্য ১৭ মে আমরা পেলাম সাহসী কন্যা দেশ রতœ জননেত্রী শেখ হাসিনা কে। তিল তিল করে বর্তমান সরকার ১৩ পূর্ণ করে ১৪ পর্দাপন করার মধ্যে দিয়ে বিশে^র বুকে মাথা উচু করে দাড়ানোর পথ তৈরী করার পরও নানা ষড়যন্ত্র লিপ্ত এক শ্রেনী অরাজনৈতিকদল।
আমার আজকে লেখা বিষয় দেশ স্বাধীনের পর হতে দেশের উন্নয়ন আধুনিক করন পদ্মার বুকে সেতু হওয়ার কল্পনাও কেউ করতে পারেনি, যা বর্তমান সরকার শেখ হাসিনা ১৩টি বছরের মধ্যে সড়ক পথ রেল পথ পদ্মাসেতু, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, মহাকাশ, সড়ক ও সড়কের ওপরে,সড়ক এমনি পাতালে কিংবা জলে সর্বত্রই রয়েছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা , সৎ ইচ্ছা মানুষের ভালবাসা, পিতা মাতামহ দোয়া থাকলে সবকিছুর প্রতিফলন ঘটানো যায়।
এই বাংলার মানুষের জন্য জাতির জনক তার জীবন যৌবন এবং অর্ধেক সময়টা কাটিয়ে গেছেন কারাভোগ করে, সেই মানুষটির মধ্যে দিয়ে আজ আমরা স্বাধীন বাংলায় বাস করছি অনেক স্বপ্ন দেখছি, একটু ভাবলে বোঝা যাবে সবকিছুই তার অবদান। বাংলার প্রতিটি মানুষের আগে জানতে হবে বঙ্গবন্ধুর বাল্য জীবন, রাজনৈতিক চিন্তাধারা, ত্যাগী, সততা, তাহলে মানুষের মতো মানুষ হবে, মানুষকে আগে ভালবাসতে শেখো তবে তোমার আমার সকলের পথ এগিয়ে যাবে, মানুষ ও এগিয়ে যাবে, দেশ এগিয়ে যাবে। সেই ধারাবাহিকতায় বজায় রেখে পিতার অনুসরণ করে আজ জাতির জনকের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সল্পসময়ে এগিয়ে নিয়েছেন। হতাশা থাকা কোটি মানুষের মুখে হাসির বন্যা ফুটিয়েছেন। এদেশের মানুষ চাই না হতাশা ও অনিশ্চয়তা, নতুন কোন মুখও চাই না। চাই শুধু বঙ্গবন্ধুর কন্যার হাসির ফুলঝুড়ি। দীর্ঘ আয়ু কামনায় এই বাংলার বুক।
Leave a Reply