শনিবার, ১০ Jun ২০২৩, ০৭:৩৪ অপরাহ্ন
আবিদুর রেজা খান: যশোর সদরের হামিদ পুর গ্রামের বন্ধু প্রিয় সংগঠনের দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ভ্রমণ যাত্রা শুক্রবার সকালে হামিদপুর মোড় থেকে শুরু হয়। প্রতিবারের মতো যাত্রার প্রথম প্রহরে ঠিক করা হয় গোটা ভ্রমনের দল নেতা। দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ভ্রমণ যাত্রা (৭) দল নেতা ঠিক করা হয় এ্যাড:মুঞ্জুরুল মাহমুদ লিটু। তার নেতৃত্বে গোটা দিন চলতে হবে। ভ্রমণ যাত্রায় অংশ গ্রহণ করেন জয় বাংলা নিউজের সম্পাদক আবিদুর রেজা খান,সাবেক সেনা সদস্য আমিনুর রহমান মিন্টু,সিনিয়ার শিক্ষক মুনসী সনোয়ার,প্রভাষক রাজু আহম্মেদ,ব্যবসায়ী পিন্টু,ব্যবসায়ী মাসুদুর রহমান মাসুদ, ব্যবসায়ী নুরুন্নবী,প্রধান শিক্ষাক আব্দুল হাই,ব্যবসায়ী আকতারুজ্জামান আকতার ও সহকারী আইন জীবি আজিজুর রহমান। দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ভ্রমণ যাত্রা হামিদপুর থেকে মাগুরা হয়ে মোহাম্মাদ পুর প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতু হয়ে ফরিদপুরে চা চক্র শেরে নড়াইল হয়ে ফিরে আসা হবে যশোর।
বন্ধু প্রিয় সংগঠনের কয়েক সদস্য সময় মতো উপস্থিত না হওয়ার কারণে হয়হোট্টগোল শুরু হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে নেওয়ার জন্যে দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ভ্রমণ যাত্রা (৭) এর ভ্রমনের দল নেতার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হামিদ পুর মোড়ের ওহিদ মোল্যার চায়ের দোকানে বসে একটু আড্ডা হলো। সকাল ৯টায় সকলে উপস্থিত হলো। এবার ৬ মোটর সাইকেলে ওরা এগারো জন বেরিয়ে পড়লো গন্তব্যের উদ্দেশ্যে। মুহুর্তের মধ্যে
মোটরসাইকেল গুলো ধীর গতীতে হামিদপুর মোড় পার হয়ে পুরাতন বাস স্ট্যান্ড পার হয়ে খাজুরা স্ট্যান্ড হয়ে ঢাকা মাগুরা সড়কে প্রবেশ করে। ওই সড়কের একটি তেল পাম্পে তেল নেওয়ার সময় সটকাট চা চক্র শেরে রওনা দিলাম। ২০/২৫ মিনিটের মধ্যে পৌছে গেলাম
মাগুরার শালিখা উপজেলার মশাখালী ঘাটে ফটকী নদীর উপর ঐত্যিহাসিক আড়পাড়া ব্রীজে। দলের কেউ ওই ব্রীজে নামতে চাইলো না কিন্তু আমি নামলাম। মুক্তিযোদ্ধারা যাতে অগ্রসর হতে না সে কারণে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকহানার বাহিনীরা ওই ব্রীজটি ধ্বংস করার জন্যে বোমা বিস্ফোরণ করে। তবে ধ্বংস করতে পারে নাই।
Leave a Reply