শনিবার, ১০ Jun ২০২৩, ০৭:৫১ অপরাহ্ন
সটাফ রিপোর্টার: যশোরের শিশু ধর্ষণের অভিযোগে প্রকাশ ব্যার্নাজী নামের এক মন্দিরের পুরোহিতকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশেসোপার্দ করে। সে যশোর সদরের বিরামপুর গ্রামের অনুকূল ঠাকুর মন্দিরের পুরোহিত এবং বিরামপুরের কালীপদ ব্যার্নাজীর ছেলে।
যশোর কোতয়ালি থানার ওসি অপূর্ব হাসান জানান,বিরামপুরের অনুকূল ঠাকুর মন্দিরের পুরোহিত প্রকাশ ব্যার্নাজী তার প্রতিবেশী এক শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে মঙ্গলবার রাতে স্থানীয় যুবকরা ওই পুরোহিতকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপার্দ করে। এ ঘটনায়
ওই শিশুর মা বাদী হয়ে কোতয়ালি থানায় মামলা করেছে। যার নম্বর ২৭।
যশোর কোতয়ালি থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) সমীর কুমার সরকার বলেন, ১৪ এপ্রিল দুপুরে শ্রী শ্রী অনুকূল ঠাকুর মন্দিরে পূজা অর্চনা হতে থাকে। এসময় স্থানীয় অনেক শিশুরা উপস্থিত ছিল।
প্রকাশ ব্যার্নাজী তার প্রতিবেশী সাড়ে ৯ বছরের শিশুকে মন্দিরের মধ্যে পর্দা টানানো একটি রুমে নিয়ে চকলেট দিয়ে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়।এ সময় ওই শিশু চিৎকার করলে বিষয়টি ফাঁস হয়। খবর পেয়ে পুলিশ প্রকাশ ব্যার্নাজীকে আটক করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন,পুরোহিত প্রকাশ ব্যার্নাজী দীর্ঘদিন ধরে ওই শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়েছে।রবিবার দুপুরে মন্দিরের মধ্যে একটি কক্ষের মধ্যে ধর্ষণের চেস্টা চালালে মহিলারা টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে তার মায়ের হাতে তুলে দেয়। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় সনাতন ধর্মীয় নেতারা মিমাংসার চেষ্টা চালায়। মঙ্গলবার রাতে স্থানীয় যুবকরা ওই পুরোহিতকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপার্দ করে।
সটাফ রিপোর্টার: যশোর জেলা পরিষদের দায়িত্বপ্রাপ্ত সার্ভেয়ার আশরাফ হোসেন মঞ্জু ও কর্মচারী এজাজের নামে আদালতে মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার আরবপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য মহাসিন সরদার বাদী হয়ে মামলাটি করেন। অতিরিক্ত চীফ চুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মুহাম্মদ আকরাম হোসেন বিষয়টি আমলে নিয়ে কোতোয়ালী থানার ওসিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দেন।
মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, পানি নিস্কাশনের জন্য যশোর টু ছুটিপুর সড়কের ডানপাশদিয়ে সরকারী ড্রেন তৈরী করেছে সরকার। কিন্তু হঠাৎ করে আইনগত নোটিশ কিংবা জনপ্রতিনিধিদের না জানিয়ে আসামিরা ধর্মতলা মোড় এলাকায় আজহারুল ইসলাম কমপ্লেক্স ও জরি মঞ্জিলের সামনে সরকারী রাস্তার পার্শ¦ বরাবর ড্রেনের উপর দোকান নির্মানের কাজশুরু করে। এসময় বাদী ড্রেনের যেন কোনো ক্ষতি না হয় সে বিষয়ে আসামিদেরকে অবগত করেন। ইতোমধ্যে ১৩টি দোকানের লিংটন পর্যন্ত কাজ হয়েছে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়। দোকানের কাজ করার সময় বিভিন্ন ধরনের ইট বালিতে ড্রেন ভরাট হয়ে যায়। এতে করে এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। বিষয়টি নিয়ে বাদী গত ১৩ এপ্রিল আসামিদের কাছে যায়। সেসময় তিনি আসামিদের ড্রেনটি পানি নিস্কাশনের উপযোগী করে দেওয়অর জন্য অনুরোধ জানান। এসময় সার্ভেয়ার মঞ্জু এ বিষয়ে তারা কিছুই করতে পারবেনা এবং এটা তাদের দেখার বিষয় না বলে শ্রেফ জানিয়ে দেন। এসময় আরেক আসামি এজাজ বাদীকে এসব বিষয়ে কথা বললে খুন জখমের হুমকি দেন। এঘটনায় বাদী আদালতে মামলা করেন।
Leave a Reply