মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩, ০২:১৬ অপরাহ্ন

প্রতিনিধি আবশ্যক :
বহুল প্রচারিত অনলাইন পত্রিকা জয় বাংলা নিউজ ডট কম ( www.joibanglanews.com)এর জন্য জরুরী ভিত্তিতে দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা/থানা এবং বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক (খালি থাকা সাপেক্ষে) প্রতিনিধি আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীদের পাসপোর্ট সাইজের ১ কপি ছবি, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, অভিজ্ঞতা ( যদি থাকে) উল্লেখ পূর্বক জীবন বৃত্তান্ত এবং মোবাইল নাম্বার সহ ইমেইলে ( joibanglanews@gmail.com ) আবেদন করতে হবে।
শিরোনাম :
রাষ্ট্রপতি স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে আগামীকাল আটদিনের সফরে সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন রমজানে আন্দোলনের ডাক দেয়ায় বিএনপির সমালোচনা প্রধানমন্ত্রীর মাওয়া-ভাঙ্গা রেলপথে বিশেষ ট্রেন আগামী সপ্তাহে পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হবে বিএনপির কারণেই এদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা বার বার হোঁচট খেয়েছে ….. সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে বিনিয়োগে আগ্রহ বাড়ছে বিদেশীদের…… তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, জনগণকে বাইডেনের শুভেচ্ছা জাতীয় পার্টিতে কোনো বিভেদ নেই : রওশন এরশাদ নতুন শিক্ষাক্রমে ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জনে ৫ দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধন যশোরে ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট ও গাঁজাসহ দু’জন আটক যশোরে চাকুসহ দুই সন্ত্রাসী গ্রেফতার
ক্যাপসিকাম চাষ

ক্যাপসিকাম চাষ

জয় ডেক্স:   বিদেশি সবজি ক্যাপসিকাম চাষের অপার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে ভোলার চরাঞ্চলে। গত কয়েক বছর ধরে  ক্যাপসিক্যাম চাষ করে ভাগ্য বদল করেছেন অনেক কৃষক। অল্প সময়ে অধিক লাভ হওয়ায় বিদেশি এই সবজি চাষে দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছেন ভোলার মাঝের চরের চাষিরা।
কৃষি বিভাগ বিশেষ উদ্যোগ নিলে ক্যাপসিকাম চাষে বিপ্লব ঘটাতে পারবেন বলে মনে করছেন চাষিরা।  দ্বীপ জেলা ভোলা। দীর্ঘদিন ধরে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর মাঝে জেগে ওঠা চরাঞ্চলগুলো ধান, সয়াবিনের পাশাপাশি লাউ, শসা, করলা, চিচিংগাসহ বিভিন্ন সবজি চাষ করে লাভবান হচ্ছিল চাষিরা।
গত ৫ বছর আগে ভোলা সদর উপজেলার কাচিয়া এলাকার মনির পাঠান নামের এক ব্যক্তি মেঘনা নদীর মাঝে জেগে ওঠা চরে মাত্র ১০ শতক জমিতে ক্যাপসিকাম চাষের উদ্যোগ নেন। প্রথম বছরই তিনি বাম্পার ফলন পেয়েছিলেন। তার দেখাদেখি অন্য চাষিরাও ক্যাপসিক্যাম চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেন।
বর্তমানে ২০-২৫ জন চাষি ক্যাপসিকাম চাষ করছেন। অধিক লাভ হওয়ায় দিন দিন এই সবজি চাষে কৃষকদের মধ্যে আগ্রহ বাড়ছে। ইলিশার ছিদ্দিক ফরাজি জানান, গত বছর অসময়ে বৃষ্টি হওয়ায় লাভ কিছুটা কম হয়েছিল। এ বছর তিনি দেড় লাখ টাকা ব্যয়ে ১ একর জমিতে ক্যাপসিকাম চাষ করেছেন।
এ বছর অসময়ে বৃষ্টি হয়নি। রোগবালাই কিংবা পোকা মাকড়েও আক্রমণ করেনি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে তিনি প্রায় ৩ থেকে ৪ লাখ টাকার ক্যাপসিকাম বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন। ক্যাপসিকামের স্থানীয় চাহিদা খুবই কম।
তাই রপ্তানিতে সরকারি সহযোগিতা পেলে ক্যাপসিক্যাম চাষে বিপ্লব ঘটতে পারে। সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন জানান, গত কয়েক বছর ধরে ভোলা সদর ও দৌলতখান উপজেলার মেঘনা নদীর মধ্যবর্তী মাঝের চরে ক্যাপসিক্যাম চাষ হচ্ছে।
গত বছর ১১ হেক্টর জমিতে ক্যাপসিক্যাম চাষ হয়েছিল। এ বছর ১৬ হেক্টর জমিতে চাষ হচ্ছে। কৃষি বিভাগ থেকে ক্যাপসিক্যাম চাষিদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ভোলায় ক্যাপসিক্যাম চাষের পরিমাণ বাড়াতে এবং চাষিদের সরকারিভাবে সহযোগিতা করার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

 

 

 

 

 

 

 

সুত্র:সকালের সময়

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved  2019 Joibanglanews.com এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা নিষেধ।
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
Translate »