মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:৫৬ পূর্বাহ্ন

প্রতিনিধি আবশ্যক :
বহুল প্রচারিত অনলাইন পত্রিকা জয় বাংলা নিউজ ডট কম ( www.joibanglanews.com)এর জন্য জরুরী ভিত্তিতে দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা/থানা এবং বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক (খালি থাকা সাপেক্ষে) প্রতিনিধি আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীদের পাসপোর্ট সাইজের ১ কপি ছবি, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, অভিজ্ঞতা ( যদি থাকে) উল্লেখ পূর্বক জীবন বৃত্তান্ত এবং মোবাইল নাম্বার সহ ইমেইলে ( joibanglanews@gmail.com ) আবেদন করতে হবে।
শিরোনাম :
দক্ষিণ গাজার খান ইউনুসে ইসরায়েলী হামলা সমুদ্রতীরবর্তী অঞ্চলগুলোর প্রয়োজনীয় স্থানে জেটি স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী : মন্ত্রিপরিষদ সচিব জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বৈধতা নিয়ে রিট খারিজ কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আগমন স্বচ্ছ নির্বাচনে সহায়ক….তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এডিবি বাংলাদেশে ৪০০ মিলিয়ন ডলার জলবায়ু অগ্রাধিকার সহায়তা দেবে এক সপ্তাহের মধ্যে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে : ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গুতে মারা গেছে ৪ জন বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার পক্ষ থেকে বিদায়ী নির্বাহী কর্মকর্তাকে সম্মাননা প্রদান
ক্যাপসিকাম চাষ

ক্যাপসিকাম চাষ

জয় ডেক্স:   বিদেশি সবজি ক্যাপসিকাম চাষের অপার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে ভোলার চরাঞ্চলে। গত কয়েক বছর ধরে  ক্যাপসিক্যাম চাষ করে ভাগ্য বদল করেছেন অনেক কৃষক। অল্প সময়ে অধিক লাভ হওয়ায় বিদেশি এই সবজি চাষে দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছেন ভোলার মাঝের চরের চাষিরা।
কৃষি বিভাগ বিশেষ উদ্যোগ নিলে ক্যাপসিকাম চাষে বিপ্লব ঘটাতে পারবেন বলে মনে করছেন চাষিরা।  দ্বীপ জেলা ভোলা। দীর্ঘদিন ধরে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর মাঝে জেগে ওঠা চরাঞ্চলগুলো ধান, সয়াবিনের পাশাপাশি লাউ, শসা, করলা, চিচিংগাসহ বিভিন্ন সবজি চাষ করে লাভবান হচ্ছিল চাষিরা।
গত ৫ বছর আগে ভোলা সদর উপজেলার কাচিয়া এলাকার মনির পাঠান নামের এক ব্যক্তি মেঘনা নদীর মাঝে জেগে ওঠা চরে মাত্র ১০ শতক জমিতে ক্যাপসিকাম চাষের উদ্যোগ নেন। প্রথম বছরই তিনি বাম্পার ফলন পেয়েছিলেন। তার দেখাদেখি অন্য চাষিরাও ক্যাপসিক্যাম চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেন।
বর্তমানে ২০-২৫ জন চাষি ক্যাপসিকাম চাষ করছেন। অধিক লাভ হওয়ায় দিন দিন এই সবজি চাষে কৃষকদের মধ্যে আগ্রহ বাড়ছে। ইলিশার ছিদ্দিক ফরাজি জানান, গত বছর অসময়ে বৃষ্টি হওয়ায় লাভ কিছুটা কম হয়েছিল। এ বছর তিনি দেড় লাখ টাকা ব্যয়ে ১ একর জমিতে ক্যাপসিকাম চাষ করেছেন।
এ বছর অসময়ে বৃষ্টি হয়নি। রোগবালাই কিংবা পোকা মাকড়েও আক্রমণ করেনি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে তিনি প্রায় ৩ থেকে ৪ লাখ টাকার ক্যাপসিকাম বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন। ক্যাপসিকামের স্থানীয় চাহিদা খুবই কম।
তাই রপ্তানিতে সরকারি সহযোগিতা পেলে ক্যাপসিক্যাম চাষে বিপ্লব ঘটতে পারে। সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন জানান, গত কয়েক বছর ধরে ভোলা সদর ও দৌলতখান উপজেলার মেঘনা নদীর মধ্যবর্তী মাঝের চরে ক্যাপসিক্যাম চাষ হচ্ছে।
গত বছর ১১ হেক্টর জমিতে ক্যাপসিক্যাম চাষ হয়েছিল। এ বছর ১৬ হেক্টর জমিতে চাষ হচ্ছে। কৃষি বিভাগ থেকে ক্যাপসিক্যাম চাষিদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ভোলায় ক্যাপসিক্যাম চাষের পরিমাণ বাড়াতে এবং চাষিদের সরকারিভাবে সহযোগিতা করার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

 

 

 

 

 

 

 

সুত্র:সকালের সময়

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved  2019 Joibanglanews.com এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা নিষেধ।
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
Translate »