শনিবার, ০৬ মার্চ ২০২১, ০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন
কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) থেকে : রাম জোয়াদার :ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার বিভিন্ন বাজারে যত্রতত্র লাইসেন্স বিহীন অবস্হায় এলপি গ্যাস ভর্তি সিলিন্ডার রমরমা বেচাকেনা হচেছ বলে অভিযোগ এঠেছে । অনিয়স্ত্রিত ঝুঁকিপূর্ন ও বিপদ জনক এইবিষয়টি কোন ভাবেই মানছেন না গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবসায়ীরা ।ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন ধরনের মালা মালের ব্যবসার সাথে গ্যাস সিলিন্ডার যত্রতত্র রেখে তা বিক্রি করছেন । সরকারি নিয়মনীতি থাকলে ও গ্যাস সিলিন্ডার বেচাকেনার অনিয়নের যেন কোন শেষ নেই, বিভিন্ন সুত্রে জানাযায় , এলপি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির জন্য বিস্ফোরক লাইসেন্স ,ফায়ার সার্ভিসের , পন্য মজুদের জন্য গোডাউন; লে -আউট নকশা থাকা বাধ্যতামৃলক হলেও তা মানছেন না ব্যবসা লাইসেন্সসীরা ।বিস্ফোরক অনুযায়ী ১জন ডিলারের ৪০থেকে ৬০ পিচ সিলিন্ডার গ্যাস মজুদ রাখার অনুমলাইসেন্সতি থাকলেও কৌশলে বিভিন্ন স্হানে দোকানদাররা শ ,শ গ্যাস সিলিন্ডার মজুদ রাখছেন ।সরেজমিনে দেখা যায় ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার বিভিন্ন বাজার গুলোতে অহরহ চলছে লাইসেন্স বিহীন অবস্হায় এলপি গ্যাসের ঝুঁকিপূর্ন ব্যবসা ।কোটচাঁদপুর পৌর সভা সহ বিভিন্ন বাজারে যেমন যমুনা, টোটাল,নাভানা, প্রমিকা, ওমেরা ও প্লাস্টিকের বোতল সহ বিবিন্ন কোম্পানির এলপি গ্যা সিলিন্ডার াবক্রিকরার জন্য ডিলার রয়েছে হাতে গোনা কয়েক জন ।নাম প্রকাশে অনিচছুক কয়েক জন ক্রেতা জানান, বাজারদর ছাড়া সিলিন্ডার প্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পযর্ন্ত বেশি দাম ও নিচেছ অনেক দোকানদার । কোটচাঁদপুর ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন সৃত্রে জানা যায় গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবসায়ীদের ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স নেয়ার তাগিদদেয়া হচেছ। ্এবং ইতি মধ্যে ব্যবসায়ী দের কাছ থেকে ও ব্যাপক সাড়া মিলছে ।
Leave a Reply