শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩, ০৩:২৮ অপরাহ্ন
আবিদুর রেজা খান: শীতে হিমেল হাওয়ায় কেপে কেপে উঠা অনুভুতি গুলো মানুষ প্রতিমার হৃদয়ে ছোয়া দিয়ে যায়। এর মধ্যে পার হয়ে যায় নতুন বছরের একটি মাস। জ্ঞানের মেলা মানব কল্যাণ সংস্থার নবীন প্রবীনের এক ঝাক সাদা মনের মানুল একত্রিত হয়ে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারীর প্রথম দিন হাওয়ার বেগে বেরিয়ে পড়ে এক মুঠো অনাবিল প্রশান্তির সন্ধানে। অবশ্য কেউ ফেলে যায়নি স্ব স্ব পরিবারে সদস্যকে।
জ্ঞানের মেলা মানব কল্যাণ সংস্থার বনভোজন সফল করেতে যারা বিশেষ হৃদয় উজাড় করে কোন কিছু না ভেবে কাজ করেছে। তাদেরকে আমি আমার সমস্ত স্বত্তা দিয়ে ভালবাসা টুকু দিতে ভুল করছি না। কারণবনভোজন বাস্তবায়ন কমিটি যা করেছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে বনভোজনের ভোরে তা যা করেছে তা সত্যই প্রশংসিত।
\
যেন গোছানে একটি সংসার। প্রত্যেকটা ধাপ অত্যান্ত সুন্দর। আনন্দ যাত্রার শুভক্ষণে জ্ঞানেরমেলা মানব কল্যাণ সংস্থার সভাপতি কৃষিবিদ ইবাদ আলী সকল ভ্রমন সঙ্গীদের শুভেচ্ছা জ্ঞাপণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সহ সভাপতি শহিদুল সলাম,সাধারণ সম্পাদক মিলন হোসেন,সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল,কোষাধ্যক্ষ ফারুক সেন,প্রচার সম্পাদক ফিরোজ হোসেন,কার্যপরিষদের সদস্য নজরুল ইসলাম। যাত্রা শুরু হলো যশোর সদরের ঝুমঝুমপুর জ্ঞানেরমেলা মানব কল্যাণ সংস্থার অফিস থেকে। গন্তব্য ঝিনাইদহ জোহান ড্রিম ভ্যালী পার্ক এন্ড রিসোর্ট|
যশোর ঝিনাইদাহের মাঝামাঝি এলাকায় হটাৎ আমাদের গাড়ি থোমকে দাড়ালো।কারণটা বুঝে উঠার আগেই আনেক সদস্য বাস থেকে নেমে পড়লো। আমি আর বসে থাকি কেমন করে। নামলাম নিচে। কানে ভেসে এলো তোরা কেউ নাস্তা করিষনি। এখানে নাস্তা শেরে ফেল। তা না হলে অবস্থা খারাপ হবে। আমাকে নাস্তা দিতে যেন ভুল করিবি না। এ লোকটা দেখতে আমি ছুটে গেলম। দেখলাম ও আর কেউনা আমাদের সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল। তাকে টেনে হেচড়ে গাড়িতে উঠালাম। সকলে আমরা ভিন্ন আবেশে মজা করলাম। বাকী অংশ আগামি পর্বে। যদি করও অনুভুতি প্রকাশ করতে চান তাহলে আবিদুর রেজা খান ম্যাসেনজারে ছবিসহ পাঠিয়ে দিন।
লেখাটা খুব সুন্দর হয়েছে ভাই। এভাবেই জ্ঞানের মেলা পরিবারের সাথে সব সময় থাকবেন এটাই আমাদের চাওয়া। আপনার মত একজন জ্ঞানী ব্যক্তি কে আমাদের মাঝে পেয়ে সংস্থা এবং আমরা গর্বিত।
খুব সুন্দর